অফিসে বিপরীত লিঙ্গের সহকর্মী থাকলে বাড়িতে বাড়ে অশান্তি Latest Update News of Bangladesh

শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৪০ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- inbox.voiceofbarishal@gmail.com অথবা hmhalelbsl@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩




অফিসে বিপরীত লিঙ্গের সহকর্মী থাকলে বাড়িতে বাড়ে অশান্তি

অফিসে বিপরীত লিঙ্গের সহকর্মী থাকলে বাড়িতে বাড়ে অশান্তি




অনলাইন ডেস্ক//চাকরিজীবিদের দীর্ঘ সময় কাটে অফিসে। বলা যায় দিনের অর্ধেক সময় কেটে যায় পেশাগত কারণে। ফলে বাড়ীতে সময় দেওয়ার ফুরসত থাকে না। আর এ সুযোগে স্বামী বা স্ত্রীর মধ্যে বাড়ে দূরত্ব। সে দূরত্বকে আরো বাড়িয়ে দেয় যদি অফিসে বিরীত লিঙ্গের সহকর্মী থাকে। দূরত্বটা শেষ পর্যন্ত ডিভোর্সের পর্যায়ে চলে যায়।

ডেনমার্কে এ নিয়ে একটি সমীক্ষা হয়। ১৯৮১ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত যারা বিয়ে করেছে, তাদের নিয়ে সমীক্ষাটি করা হয়। সমীক্ষা অনুযায়ী অফিসে পুরুষ ও মহিলাদের অনুপাত এর একটি অন্যতম বড় কারণ। অফিসে যদি বিপরীত লিঙ্গের সহকর্মীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, তাহলেই বাড়িতে শুরু হয় অশান্তি। দিন যত বাড়তে থাকে, পরিস্থিতি খারাপের দিকে এগোতে থাকে।

এক্ষেত্রে বেশি সমস্যা ভোগ করতে হয় মেয়েদের। কারণ তাদের পুরুষ সহকর্মীদের সঙ্গে কাজ করতে হয়। অনেক সময় দেখা যায় পুরুষ পার্টনাররা এসব সহ্য করতে পারে না। ঝগড়া চরমে ওঠে। দেখা যায়, ১০ শতাংশ ক্ষেত্রে পুরুষদের থেকে কর্মরতা মহিলাদের ডিভোর্স বেশি হয়। পুরুষদের ক্ষেত্রে সমস্যা আবার অন্যরকম। যদি কোনও পুরুষের বস হয় কোনও মহিলা, তাহলে তাদের মধ্যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অদ্ভুত মানসিকতা কাজ করে। মহিলাদের তারা খুব একটা সহ্য করতে পারে না। ১৫ শতাংশ ক্ষেত্রে এমন হলে ডিভোর্সের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

শিক্ষাগত যোগ্যতাও ডিভোর্সের একটি অন্যতম কারণ। দেখা যায়, কেউ যদি তার সহকর্মীদের থেকে বেশি শিক্ষিত হয়, তার ডিভোর্স হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে। তবে এটা কেন হয়, তার কোনও সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই। এটি পুরুষ ও মহিলা, দু’জনের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

তবে সবথেকে বেশি ডিভোর্স হয় সন্দেহবশত। দেখা যায়, অনেকসময় কাজের খাতিরে অনেককে অফিসে অতিরিক্ত সময় থাকতে হয়, ফোনেও অনেকটা সময় কাটে। এখান থেকেই জন্ম নেয় সন্দেহ। সঙ্গী মনে করে, তার বুঝি অন্য কোনও অ্যাফেয়ার চলছে। কিন্তু তা নয়। স্রেফ কাজের খাতিরেই এসব করতে হয়।

কিন্তু তা বোঝে ক’জন? তার মানে অবশ্য এই নয় যে শুধু কাজে থাকলেই মানুষ এসব করে। পরকীয়ায় জড়ালেও এসব করে মানুষ। সেই বিচার করতে হবে খুব ধীরে ধীরে, সময় নিয়ে।

সূত্র- সংবাদ প্রতিদিন

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD